৮ লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে ঐতিহাসিক এই লাইভের কিছু চুম্বক অংশ !

৮ লক্ষ মানুষের উপস্থিতিতে ঐতিহাসিক এই লাইভের কিছু চুম্বক অংশ-

১/ বিবিসি বাংলার হেড বলেন ৭১ যুদ্ধে মারা যায় ৩ লক্ষ মানুষ। শেখ মুজিব বিবিসির সাংবাদিককে জানায় ৩ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।

২/ আমরা জানি ৩ লক্ষ নারী সম্ভ্রম হারিয়েছে ৭১ যুদ্ধে,মেজর ডালিম বলেন আমরা মাত্র ২ জন নারীকে পেয়েছি এমন বিপর্যস্ত।

৩/একাত্তরে শেখ মুজিব পরিবারকে পাকিস্তানের জিম্মায় রেখে,পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে নিজেকে সেইফ রাখে।

৪/স্বাধীনতার ঘোষণা দেন জিয়াউর রহমান নিজের নামে;পরে ভারতের চাপে বক্তব্য পরিবর্তন করে বলেন মুজিবের ঘোষণা পত্র পাঠ করেছি।

৫/ মেজর ডালিম সহ সবাই যখন ভারতে যুদ্ধের জন্য যায় তখনই বুঝতে পারে বাংলাদেশকে করদ রাজ্য এবং পরবর্তীতে অঙ্গরাজ্য করার লক্ষ্যে মুলত ইন্দো পাকিস্তান যুদ্ধের আয়োজন হয়।

৬/ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৪ ই ডিসেম্বরের হত্যাযজ্ঞ চালায় ভারত, এটা বুঝতে হলে বিজ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন নাই।

৭/ পাকিস্তানের আপত্তি এবং বহির্বিশ্বের চাপে ভারত তাদের সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ থেকে,মুজিবের অনুরোধে নয়।কিন্তু তাদের অবৈধ হস্তক্ষেপে কেউ বাধা দিতে না পারে তাই রক্ষীবাহিনী গঠন করে ভারতীয় বাহিনীর শূন্যতা পূরণ করে।

৮/পচাত্তরের ১৫ ই আগষ্টের মুজিব পরিবারকে হত্যার পরে সারাদেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে আনন্দ মিছিলের জন্য বেরিয়ে আসে এবং মিষ্টি বিতরন করে।

৯/ শেখ হাসিনা আর শেখ মুজিবের তুলনা করলে শেখ হাসিনা সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার; তার বাবা বীজ বপন করেছে আর সে ভারতের সহযোগিতায় বাস্তবায়ন করেছে।

১০/শেখ মুজিব যখন ইন্দিরা গান্ধীর কথামোতো পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ না এসে লন্ডন হয়ে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসে তখনও জানত না বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। সে বিবিসির সাংবাদিক কে আশংকা জানায় কোথায় নিয়ে যাচ্ছে, স্বাধীন কি আসলেই হয়েছে?

১১/দেশে ফিরে তাজউদ্দীন আহমদকে বলে তাজউদ্দীন তুমি সরে যাও আজ থেকে আমিই সরকারের প্রধান।

১২/ নিম্মির ক্যান্সার ছিল, তাকে হাউজ এরেস্ট করে রাখা হয় ১৯৯৬ থেকে;ক্যান্সারের ৪র্থ স্টেজে ছিল নিম্মি।এমনকি খালেদা জিয়াও তাকে পাসপোর্ট দেন নাই,ফলে ক্যান্সারেই মারা যায়….

  • মেজর ডালিম
Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You May Also Like

কানাডায় বাবা-মা নিয়ে স্থায়ী হওয়ার সুবিধা বন্ধ, বিপাকে বাংলাদেশিরা

কানাডায় স্থায়ী বাসিন্দারা তাদের বাবা-মা ও দাদা-দাদিকে স্পন্সরের মাধ্যমে স্থায়ী করার যে সুযোগ পেতেন, তা বন্ধ করে দিয়েছে…
Read More
Read More

চিনে নতুন ভাইরাসে প্রান গেলো ৩০০ জনের।

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের পাঁচ বছর পর চীনে এবার নতুন ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে।ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটিতে হিউম্যান মেটাপনিমোভাইরাস (এইচএমপিভি) নামে একটি ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। চীনের স্থানীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর বিভিন্ন পোস্টে বলা হচ্ছে, নতুন এই ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এর ফলে হাসপাতাল এবং শ্মশানগুলোতে চাপ বাড়ছে বলেও দাবি করা হয়েছে। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে হাসপাতালে ভিড় বেড়েছে। কিছু ব্যবহারকারী জানিয়েছেন, ইনফ্লুয়েঞ্জা এ, এইচএমপিভি, মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া এবং কোভিড-১৯ সহ একাধিক ভাইরাস চীনে ছড়িয়ে পড়ছে। এসব কারণে চীনে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে বলেও দাবি করা হচ্ছে। তবে এই বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, এইচএমপিভি ভাইরাসের লক্ষণগুলো করোনার মতো হতে পারে। তারা এই পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যেম এক্সে সার্স-কোভ-২ (কোভিড-১৯) নামের একটি হ্যান্ডল থেকে বলা হয়েছে, চীন একাধিক ভাইরাসের উত্থানের মুখোমুখি। যার মধ্যে রয়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা এ, এইচএমপিভি, মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া এবং কোভিড-১৯। হাসপাতালগুলোতে নিউমোনিয়া এবং হোয়াইট লাংয়ে আক্রান্ত শিশুদের চাপ বাড়ছে। এদিকে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার জানিয়েছেন যে নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগী বাড়ায় ছোট আকারে একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা পরিচালনা করছে।
Read More